Sunday 27 November 2016

PLEASE VISIT AT sreeDEBASISH@sreeDEBASISH twittet AND FACEBOOK




                                       একটি স্বচ্ছ বিজ্ঞানের সত্যতা”                 
                    শ্রী দেবাসিস দাসগুপ্ত
              (sree DEBASISH DASGUPTA)

   [Please Visit at sreeDEBASISH@sreeDEBASISH,twitter and facebook ]


বিশ্ব আজ বিজ্ঞ্যান নির্ভর, আমি সেই সব বিজ্ঞ্যানীর কাছে কৃতজ্ঞ যারা নিঃস্বার্থ ভাবে পরিশ্রম করে আমাদের জ্ঞ্যান কে দিনের পর দিন নূতন দিশা দিয়েছেন ।
আজ তাঁদেরই অবদান থেকে পাওয়া বিভিন্ন্য তথ্যকে আনুসন্ধান কারতে গিয়ে আমার কিছু ধারনা ব্যাক্ত করছি।
আমাকে বিশেষ ভাবে অনুপ্রানীত করেছে বিশিষ্ট বিজ্ঞানীগন Balmer” “Bhor” ও অন্যান্ন গবেষকের গবেষণার ফল ।।
আমি যে অনুসন্ধান করেছি তা আলোক তরঙ্গ ও পরমাণুর বিভিন্ন কক্ষ পথ কে আনেকটা আতস কাঁচ দিয়ে বড় আকারে – আয়তনে দেখলে কেমন হবে তেমন ভাবে । তাই কোন Power -10x…+10x…ইত্যাদি ব্যাবহার না করে শুধু মাত্র বিভিন্ন্য এককের মুল মান বা সংখ্যাকে হিসাবে রেখে ,, যেমন একটি আধান = 1.602  unit,  Electron mass = 9 unit , ext.ext.  কারণ আমরা আমাদের বুঝতে সুবিধার জন্যই বিভিন্ন মুল-আদি সংখ্যাকে 10x….or x10….করে আমাদের এককে প্রকাশ করি
  তাই সেই 10 এর গুনিতক বা ভাজক প্রতিটি সংখ্যাকে বাদ রেখে।।তবে আদি মান বা সংখ্যাকে বর্তামান এককের সাথে বা অন্যদের সাথে মিল দেখাতে কিছু স্থানে আমাকে এর ব্যাবহার করতে হয়েছে ।।
আমি এর দ্বারা প্রমান করার চেষ্টা করেছি – (চিত্র 5,,5A,,5B,,)  আলোকের ভর – আধান – আছে ,মূল চারটি রং – লাল,হলুদ –একটি ভাগে – T1 সবুজ,নীল অর্থাৎ T2 ভাগে ,এবং বেগুনী রং টি  T3 ভাগে । এখানে T1 ভাগে দেখা যাচ্ছে লাল রং টি ২ টি আছে । এদের WAVE LENGTH,   FREQUENCY, এবং  QUANTUM NUMBER, ENERGY CHARGE কি কি ??

হাইড্রোজেন পরমাণুর বিভিন্ন্য কক্ষ – উপকক্ষ (Picture 6 )- QUANTUM NUMBER , ENERGY, CHRGRE I ইত্যাদি ।
আমার প্রণীত সূত্র e V = Frequency x 0.413334 (electro volt),যার সাহায্যে আমরা সরাসরি e V To Frequency or electrovolt to frequency অন্যান্ন বিষয় বার করতে সাহায্য পাবো ।।
এবং  mass x charge = e V,(পদার্থ X আধান = শক্তি)
0.413334  এই সংখ্যাটি ই হচ্ছে  মাতৃ কণা বা ভর বা আধান  ।। যার দ্বারা সমস্ত পদার্থ নিয়ন্ত্রিত ।।  যার নাম ইংরাজির “L” অক্ষর দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে ।।

একটি ফোটনের শক্তি = 1.24 unit,,এর মধ্যে থেকেই সমগ্র হিসাব করা হয়েছে । সমগ্র আলোক তরঙ্গ এক একটি ত্রিভুজ আকারে দেখে - ½ ভুমি X উচ্চতা = ক্ষেত্রফল হিসাবে ব্যাসার্ধ 3 uint ধরে area= 3 X0.413334= 1.24 বর্গ একক আসছে ।। 1.602 / 1.24 = 1.2919 যা ধ্রুবক ।।
এই মুল ও আদি  ত্রিভুজটিকে বড় করে আলোকের তরঙ্গ দুরত্ব বার করা হয়েছে যেমন – 1.24 X 100000 = 124000/4=31000  বর্গ একক ক্ষেত্রফল প্রতিটি আলোক তরঙ্গের । সেই প্রতিটির তরঙ্গ দুরত্ব = 31000/ Freqency = wave length .(Pic 5)


চিত্র “5” এ দেখলে বোঝা যাবে লাল ও হলুদের কয়ান্টাম সংখ্যা বা কম্পাঙ্ক কে যোগ করে ,২ দ্বারা ভাগ করলে কমলা রং এর কোয়ান্টাম সংখ্যা বা কম্পাঙ্ক পাওয়া যাবে ।। সমভাবে সবুজ ,ও নীল রং থেকে আকাশী পাবো ।  
(কয়ান্টাম সংখ্যা – RED3,ORENG—3.5, YELLOW---4,, GREEN---4.25,CYAN—4.50, BLUE---4.75  ,,. Frequency-=QUANTUM Digt  X  1.2919—R=3.8757,,Orng = 4.5216,,Yell—5.1676,,Grn—5.4905,,Cyn—5.8135,,Bl—6.1365)
এছাড়া —লাল – হলুদ বা সবুজ—নীল এর তরঙ্গ দূরত্ব কে ২ দ্বারা ভাগ করে তাদের কয়ান্টম সংখ্যা দ্বারা গুন করলেই যে ক্ষেত্রফল পাওয়া যাবে তা উভয় সমান অর্থাৎ লাল এর ঠিক সম পরিমাণ হলুদ এর পাওয়া তরঙ্গ দূরত্ব সমান হবে একে কমলার কোয়ান্টাম সংখ্যা দ্বারা ভাগ করলে কমলা রঙ্গের তরঙ্গ দূরত্ব পাওয়া যাবে , অর্থাৎ লাল ও হলুদের মিলনে কমলা রঙের উৎপত্তি ,।  এবার একই পদ্ধতিতে সবুজ ও নীল রঙ্গের হিসাব করলে আকশী রঙ এর তরঙ্গ দূরত্ব  পাবো ।।
যেটি জ্যামিতিক প্রমানে কাজে লাগবে ।। এর দ্বারা প্রমানিত যে লাল – হলুদ , সবুজ – নীল এই চারটি রঙ ই মুল রঙ (PICTURE -5B) লাল,হলুদ –ভাগ (T1)সম্পূর্ণ উল্টো সবুজ,নীল অর্থাৎ T2 ভাগ থেকে।                                           তাই সবুজ আলোতে Photosynthesis বন্ধ হয়ে যায় ।
0.413334 x4= 1.6534 unit একটি ক্ষুদ্রতম পদার্থের ভর , একটি কক্ষপথে আবর্তন কারী ইলেকট্রনের ভর 9 unit .ধরে পাই—9/7= 1.286 unit ভর (মোট 7 টি রঙ হিসাবে  ভাগ করাহয়েছে )এবং  । একটি আধান = 1.602 unit ,                …½ x 1.602^2 = 1.283 .
এতএব – সুত্র --(ক)    
      (খ)    
আমরা দেখতে পাচ্ছি যে একটি কণার ভর ও আধানের সম্পর্ক । ( এই ভর অর্থাৎ   1.286  এর সাথে-- ধ্রুবক 1.2919 এর স্থানে ধ্রুবক ধরে  কোয়ান্টাম সংখ্যা কে গুন করলে কোন কোন স্থানে কম্পাঙ্ক পাওয়া যাবে )
চিত্র “5B” থেকে সাতটি (T3 বিভাগ বাদে) আলোকের – শক্তি এবং তাদের ভরের তালিকা পাবো । মোট ভর (T3 বিভাগ বাদে) কে একটি আধান দ্বারা ভাগ করলে যে ভাগ ফল পাওয়া যায় তা (T1 +T2 যাতে ২ টি লাল আছে ) মোট শক্তির সমান হবে । অর্থাৎ  “ভর X আধান = শক্তি” বা “আধান = শক্তি / ভর” বা ভর = শক্তি/আধান’’ । প্রমানিত ।। (Weight or Mass X Charge = Energy)

### মাননীয় বিজ্ঞানী “BHOR”  “BALMER” এর মত অনুসরণ করে পাই – (চিত্র  6” এর সাহায্যে) একটি হাইড্রোজেন পারমানুর আথবা পরমাণুর প্রতিটি কক্ষ অনুযায়ী শক্তির তালিকা । আমার দেওয়া চিত্রতে ‘’7’’ নং ঘর যেটি তার A = BHOR এর 1 no.আর ২ এর স্থানে আমার ১ নং ঘর । যা দুটি কক্ষ পথের মাঝের অংশ ,  এটিও আলোকের মতো তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে । T1,-T2,-T3,লাল অংশটি  কেন্দ্র বা প্রোটনতার পর ৭ নং ঘর । এই ভাবে ।
সুত্র অনুযায়ী শক্তি থেকে কম্পাঙ্ক (  eV / 0.413334,=fqn , or 13.6/0.413334=32.9 unit frequency is constant quantity )  32.9,কে ধ্রুবক ধরে – বোরের ১ম কক্ষপথ যা আমার ১ম ঘর ।  2n^2 অনুযায়ী পাই – ২য় কক্ষ এর ইলেকট্রন সংখ্যা  1x2^2 = 8 টি, 8/2= 4 ,, 32.9/4=8.225,,8.225 X 0.413334 = 3.399 or 3.4 unit energy .শক্তি । একই পদ্ধতিতে ৭ নং ঘরের বা বোরের ১ম কক্ষে শক্তি = 13.6 unit .
পরমাণুর ও আলোকের মত 1st এবং   3rd  ঘরের কোয়ান্টাম সংখ্যা বা কম্পাঙ্কর যোগফলকে ২ দ্বারা ভাগ করলে 2nd ঘরের কোয়ান্টাম সংখ্যা বা কম্পাঙ্ক পাবো , , সমভাবে 4th  এবং  6th  ঘর থেকে 5th  ঘরের কোয়ান্টাম সংখ্যা বা কম্পাঙ্ক পাবো ।
T3  বিভাগে বা 7  নং ঘরের কোয়ান্টাম সংখ্যা = ১ নং ও ৬ নং ঘরের কোয়ান্টাম সংখ্যার যোগফল বা 3.5+7= 10.5 অথবা ১ নং ও ৬ নং ঘরের কম্পাঙ্ক ভাজিত 1.2919   বা  (7.75 + 9.04)/1.2919=10.5 ,, চিত্র 6 এ বোঝাযাবে ।
চিত্র 6A  তে অন্ন্য এক পদ্ধতি বর্ণনা করা হয়েছে , এর থেকে বোঝা যায় প্রতিটি  শক্তি স্তরই বিচ্ছিন্ন্য নয় তারা বিশেষ একটি নিয়ম মেনেই চলে ।
পরমাণুর মধ্যে চারটি করে তরঙ্গ বা আধান বা শক্তি সর্বসময় নিজেদের মধ্যে অনবরত ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া করে যাচ্ছে যা চিত্র 6A  তে বোঝানোর চেস্টা করেছি ।
যেমন  0.534 একক হাইড্রোজেনের ১ম কক্ষের ব্যাসার্ধ ।
0.534/4=0.1335 একক দীর্ঘ চারটি তরঙ্গ – প্রোটন কেন্দ্র থেকে ইলেকট্রন পর্যন্ত আধান বা ভর বা শক্তির বিনিময় যোগায় ।
যদি এই তরঙ্গ কে কম্পাঙ্ক ধরি তবে শক্তি = 0.1335 x 0.413334 = 0.055 একক  বা ১০ দ্বারা গুণ করলে ইলেকট্রনের ভরের একটি বিশেষ এককের সমান হয় । আবার যদি কম্পাঙ্ক হিসাবে দেখি তবে শক্তি = 0.1335/0.413334= 0.32298  একক শক্তি হয় । আবার 0.1335 চার দ্বারা গুন করলে 1.2919 একক বা আলোকের ধ্রুবক পাওয়া যায় । আবার মোট শক্তি =1.2919 X 0.413334= 0.534 unit হয় ।  
 একটি নিউট্রন থেকে -- একটি হাইড্রোজেন পরমাণু উৎপন্ন হয় – মোট ২ টি ইলেকট্রনের সমান ভর ও শক্তি নিয়ে –
যেমন –একটি ইলেকট্রনের ভর = 9 (unit) -(একটি স্থির ইলেকট্রনের ভর 9.1unit)
একটি প্রটনের ভর ,একটি ইলেকট্রনের থেকে =1837 (=1837 X 9 = 16533) একক গুন বেশি ।
আবার-একটি নিউট্রনের ভর,একটি ইলেকট্রনের থেকে =1839 (=1839 X 9= 16551)একক গুন বেশি ।
একটি ইলেকট্রনের ভরের  তুল্য শক্তি=0.511 একক (এটি ইলেকট্রনের ভর=9.1
একটি প্রটনের ভরের তুল্য শক্তি  =938.7  একক
একটি নিউট্রনের ভরের তুল্য শক্তি =939.7  একক  
এতএব- উক্ত হিসাব থেকে সহজে অনুমান করা যায় যে প্রতিটি ক্ষেত্রেই নিউট্রন থেকে প্রটন ২ একক ইলেকট্রনের সমান কম । অর্থাৎ হাইড্রোজেন পরমাণু গঠনের পূর্বে ও পরে ২ টি ইলেকট্রনের সমান ভর বা শক্তি ব্যাবহার হয়েছে । প্রমানিত ।
এবার একটু অন্ন্য ভাবে অন্ন্য হিসাবে দেখা যাক –
9.1 একক ভরের তুল্য শক্তি = 0.511 একক ,
1 একক ভরের তুল্য শক্তি = 0.0567  একক ।
একটি শক্তি= 1.24 unit X 0.413334 (L) =0.51253 / 0.0567 = 9.04(mass)একক ভর,
আবার একটি আধান X শক্তি 1.602 X 13.6 = 21.787 X 0.413334(L) = 9 unit Mass.
আবার একটি ধ্রুবক X 7, (সাতটি ভাগ যা সব স্থানেই করা হয়েছে ) অথবা –
1.2919 X 7 = 9.04 unit Mass .এতএব প্রতিটি ক্ষেত্রেই ক্ষুদ্রতম কণাটির ভর প্রায় 9 একক পাওয়া যাচ্ছে ।
সেই হিসাবে –মাতৃ কণার 0.413334 (L) অন্ন্য যোগসূত্র পাই –
(i)1.2919 X 0.413334 = 0.534 একক (“H”পরমাণুর ১ম কক্ষের ব্যাসার্ধ )
(ii)1.602/0.413334 = 3.875  (লাল রঙের কম্পাঙ্ক )
(iii)1.602 X 0.413334 = 0.6621 (or 1.6028 X 0.413334 =0.6625) X 10 = 6.625 প্রায় প্লাঙ্কের ধ্রুবক ।
(iv)0.413334 X 4 = 1.6533 ভর  [একটি প্রটনের ভর ,একটি  ইলেকট্রনের থেকে =1837 (=1837 X 9 = 16533) একক গুন বেশি । 16533/10000=1.6533 unit ]
(v) একটি স্থির ইলেকট্রনের ভর 9.1unit ,,9.1/7=1.299 or 1.299/0.413334=3.1427=π (one pi )
(vi) 1.602 X 13.6 =21.787/7 = 3.11 ,,3.11X0.413334=1.285 (energy)  and 9/7 = 1.285.(mass)
                          Pythagoras Formula – a^2 + b^2 = c^2
                    Charge^2 + L^2 = Mass^2 (or Weight ^2)
    Or-- 1.602^2 + 0.413334 ^2= 1.6551^2
(Newtron’s Mass 9 X 1839= 16551,unit /10000=1.6551)               
                    Or--  2.566404 + 0.170845 = 2.73937
                    Or--   2.7373249 = 2.74

                        Or--  2.74 = 2.74 (PROVED)